বাক্য যা আশীর্বাদের দিকে পরিচালিত করে

যদি আমরা সবসময় আনন্দ করি এবং সমস্ত পরিস্থিতিতে ধন্যবাদ দিই, আমরা অভিযোগ বা অসন্তোষ রাখতে পারব না

ঈশ্বর সমস্ত মানবজাতিকে বলেছেন যে, শারীরিক জন্মের পর, তাদের অবশ্যই ঈশ্বরের সাথে দেখা করা উচিৎ এবং নতুন ব্যক্তি হিসাবে নতুন জন্ম নেওয়া উচিৎ যারা স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করার জন্য বচসা ও অভিযোগের নেতিবাচকতাকে পিছনে ফেলে একে অপরের যত্ন নেয়, সমর্থন করে এবং উৎসাহ দেয়।

নতুন জন্ম নেওয়ার জন্য, ধন্যবাদের বাক্য এবং ইতিবাচক বিশ্বাসের বাক্য দ্বারা আমাদের চরিত্র পরিবর্তন করা উচিৎ

ঠিক যেমন যিহোশূয় ও কালেব, যারা শুধুমাত্র ঈশ্বরের বাক্যে বিশ্বাস করে সাহসের সাথে কনান জয় করেছিলেন এবং যোষেফ, যিনি সবসময় বিশ্বাস করেছিলেন যে কোন দুঃখের সময়ে অভিযোগ না করে ঈশ্বর তার সাথে আছেন, ঈশ্বরের মণ্ডলীর সদস্যরা খ্রীষ্ট আনসাংহোং এবং মাতা ঈশ্বরকে উদ্ধারকর্তা হিসাবে বিশ্বাস করেন এবং নতুন জন্ম নেওয়ার তাঁদের বাক্য অভ্যাস করে, এইভাবে অনেক আশীর্বাদ পায়।

যীশু উত্তর করিয়া তাঁহাকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাকে বলিতেছি, নূতন জন্ম না হইলে কেহ ঈশ্বরের রাজ্য দেখিতে পায় না। যোহন ৩:৩

কেননা আমি তোমাদিগকে কহিতেছি, অধ্যাপক ও ফরীশীদের অপেক্ষা তোমাদের ধার্ম্মিকতা যদি অধিক না হয়, তবে তোমরা কোন মতে স্বর্গ-রাজ্যে প্রবেশ করিতে পাইবে না। মথি ৫:২০