তাদের পিতারা যা শিখেছিল সেটা খুঁজে বার কর

নিস্তারপর্বের আশীর্বাদ ও গুরুত্ব যা আমাদের বিশ্বাসের পিতারা এবং তাদের পিতারা তাদের জীবনকালে শিখেছিলেন

ঈশ্বর নিস্তারপর্বের শক্তি দ্বারা মোশি এবং ইস্রায়েলীয়দের মিসর থেকে মুক্ত করেছিলেন। ইস্রায়েলীয়রা ৩৮ বছর ধরে নিস্তারপর্ব পালন করেনি, কিন্তু তারা কনান দেশে প্রবেশের ঠিক আগে নিস্তারপর্ব পালন করেছিল। নতুন নিয়মের নিস্তারপর্বের মাধ্যমে, যীশু নিজে এসে মানবজাতিকে অনন্ত জীবন দিয়েছিলেন। এই বিষয়গুলির মাধ্যমে, আমরা দেখতে পাচ্ছি যে নিস্তারপর্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ আজ্ঞা যা সমস্ত মানবজাতিকে তাদের পিতাদের কাছ থেকে শেখা দরকার।

নিস্তারপর্ব হল সেই পর্ব যা আমাদের স্বর্গীয় সন্তান করে তোলে যারা ঈশ্বরকে “পিতা ও মাতা” বলে ডাকে

আজ, খ্রীষ্ট আনসাংহোং আমাদের আবার নতুন নিয়মের নিস্তারপর্ব শিখিয়েছেন, যা ১,৬০০ বছর ধরে পালন করা হয়নি, এবং মাতা ঈশ্বরের পরিচালনায়, সারা বিশ্বে ঈশ্বরের মন্ডলীর সদস্যেরা এটা পবিত্রভাবে পালন করছে। এর কারণ হল নিস্তারপর্বে ঈশ্বরের সন্তান হওয়ার চমৎকার আশীর্বাদ অন্তর্ভুক্ত আছে।

তুমিই যদি সযত্নে ঈশ্বরের অন্বেষণ কর, সর্ব্বশক্তিমানের নিকটে যদি সাধ্যসাধনা কর, যদি নির্ম্মল ও সরল হও, তবে তিনি এখনও তোমার নিমিত্ত জাগিবেন, ও তোমার ধর্ম্মনিবাস শান্তিযুক্ত করিবেন। তাহাতে তব অগ্রিম অবস্থা ক্ষুদ্র বোধ হইবে, তোমার অন্তিম দশা অতিশয় উন্নত হইবে। বিনয় করি, তুমি পূর্ব্বকালীন লোককে জিজ্ঞাসা কর, তাহাদের পিতৃগণের অনুসন্ধান-ফলে মনোযোগ কর।
ইয়োব ৮:৫-৮

পরে তাড়ীশূন্য রুটীর পর্ব্বের প্রথম দিন শিষ্যেরা যীশুর নিকটে আসিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, আপনার নিমিত্ত আমরা কোথায় নিস্তারপর্ব্বের ভোজ প্রস্তুত করিব? … এমন সময়ে যীশু রুটী লইয়া আশীর্ব্বাদপূর্ব্বক ভাঙ্গিলেন, … লও, ভোজন কর, ইহা আমার শরীর। … তোমরা সকলে ইহা হইতে পান কর; কারণ ইহা আমার রক্ত, নূতন নিয়মের রক্ত, যাহা অনেকের জন্য, পাপমোচনের নিমিত্ত, পাতিত হয়।
মথি ২৬:১৭-২৮